এ রোগের নাম অ্যানথ্রাকনোজ। এতে পাতা, কাণ্ড,
মুকুল ও ফলে ধূসর বদামি রঙের দাগ পড়ে। কচি পাতায় অনিয়মিত দাগ দেখা যায়।
মুকুল কালো হয়ে যায়, আমের গুটি ঝরে যায়। আমের গায়ে কালচে দাগ হয় এবং আম পচে
যায়। কুয়াশা, মেঘাচ্ছন্ন ও ভেজা আবহাওয়ায় এ রোগ বেশি হয়ে থাকে, গাছের সব
মুকুল ঝরে যায়। এ রোগ থেকে বাঁচার জন্য আমের মৌসুম শেষে গাছের মরা ডালপালা
কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কাটা অংশে বর্দোপেস্ট (প্রতি লিটার পানিতে ১০০
গ্রাম তুঁতে ও ১০০ গ্রাম চুন) লাগাতে হবে। বাগান সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন
রাখতে হবে। গাছে মুকুল আসার পর কিন্তু ফুল ফোটার আগে টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি
লিটার পানিতে ০.৫ মিলি অথবা ডাইথেন এম ৪৫, ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে
মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। আমের আকার মটর দানার মতো হলে ২য় বার স্প্রে করতে
হবে। ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছ পরিষ্কার করে একটি ছত্রাকনাশক ও একটি কীটনাশক
দিয়ে পুরো গাছ ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।
উত্তর সমূহ
এ রোগের নাম অ্যানথ্রাকনোজ। এতে পাতা, কাণ্ড, মুকুল ও ফলে ধূসর বদামি রঙের দাগ পড়ে। কচি পাতায় অনিয়মিত দাগ দেখা যায়। মুকুল কালো হয়ে যায়, আমের গুটি ঝরে যায়। আমের গায়ে কালচে দাগ হয় এবং আম পচে যায়। কুয়াশা, মেঘাচ্ছন্ন ও ভেজা আবহাওয়ায় এ রোগ বেশি হয়ে থাকে, গাছের সব মুকুল ঝরে যায়। এ রোগ থেকে বাঁচার জন্য আমের মৌসুম শেষে গাছের মরা ডালপালা কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কাটা অংশে বর্দোপেস্ট (প্রতি লিটার পানিতে ১০০ গ্রাম তুঁতে ও ১০০ গ্রাম চুন) লাগাতে হবে। বাগান সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। গাছে মুকুল আসার পর কিন্তু ফুল ফোটার আগে টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি অথবা ডাইথেন এম ৪৫, ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। আমের আকার মটর দানার মতো হলে ২য় বার স্প্রে করতে হবে। ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছ পরিষ্কার করে একটি ছত্রাকনাশক ও একটি কীটনাশক দিয়ে পুরো গাছ ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।